Report the ad
কালার ব্ল্যাইন্ড ব্যক্তি কোনো সরঞ্জাম ছাড়াও ইশিহারা বই পড়তে পারে - Kolkata
Saturday, 22 April, 2017Item details
City:
Kolkata, West Bengal
Offer type:
Offer
Item description
এক বছর আগের কথা যখন আমি সরকারী চাকরি পাবার জন্য অ্যাপ্লাই করে ছিলাম | আমি তখনও জানতাম না যে আমার কালার ব্ল্যাইন্ডনেস আছে | আমি এটা জানলাম তখন, যখন আমি সরকারী চাকরির জন্য অ্যাপ্লাই করলাম | আমি গ্রুপ A পোস্টের জন্য অ্যাপ্লাই করেছিলাম | কিন্তু আমাকে মনোনীত করা হয়নি | লিখিত পরীক্ষায় আমি উত্তীর্ণ হই কিন্তু মেডিকেল পরীক্ষায় আমাকে মনোনীত করা হয়নি | তারা আমায় বলেন যে আমার কালার ব্ল্যাইন্ডনেস আছে | তারা এটা ইশিহারা বই দ্বারা জানতে পেরেছেন | এই বইয়ে বিন্দু দ্বারা গঠিত একটি চক্র থাকে যার মধ্যে আলাদা আলাদা রঙের কিছু সংখ্যা লেখা থাকে | কিন্তু আমি সেই সংখ্যা গুলো পড়তে সক্ষম ছিলাম না | আমার এটা সুনে খুব অবাক লাগলো যে আমর কালার ব্ল্যাইন্ডনেস আছে | আমি আজ পর্যন্ত বিশ্বাস করতাম যে আমি বিশ্বের সমস্ত রং দেখতে সক্ষম কিন্তু ইশিহারা বই এটা প্রমান করে দিল যে আমার মধ্যে কালার ভিশনের অভাব রয়েছে |
আমি বাড়ি পৌছেই এই কথা টা আমি আমার পরিবারের লোকজনদের জানাই | ওনারাও এটা শুনে আশ্চর্য হলেন যে আমার কালার ব্ল্যাইন্ডনেস আছে | ওনারাও আমার মত চিন্তিত হয়ে পড়লেন | সেই দিন থেকে এই বিষয়টিকে ইন্টারনেটে ‘ কালার ব্ল্যাইন্ডনেস’ নামে খুজেছি | ওখান থেকে আমি অনেক জরুরী তথ্য পাই | আমার ভয় হত আমার মনে হত যে আমি হয়ত আর কোনো দিনও ঠিক হতে পারব না, হয়ত আমাকে সারা জীবন এই রোগের সাথেই কাটাতে হবে | তখনি আমি ইন্টারনেটে আমার সন্ধান পক্রিয়াকে পরিবর্তন করি এবং ‘ কালার ব্ল্যাইন্ডনেস’ - এর পরিবর্তে ‘কালার ব্ল্যাইন্ডনেসের চিকিত্সা’ লিখে সার্চ করি | আমি ‘আর্টিফিসয়াল আই কো (www.artificialeyeco.com)’ নামে একটি ওয়েবসাইট পাই, যেটা পড়ে আমি বুঝতে পারলাম যে, এনারা এখানে এইরকম অনেক লোকেদের চিকিত্সা করেছেন | এই ওয়েবসাইট থেকে আমি ড: সুমিত্রার সম্বন্ধে জানতে পারি | আমি ওনাকে ফোন করি এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট করি | ড : সুমিত্রা আমাকে পরিস্কার বুঝিয়ে দেন যে কি করে এটা ভালো করা যায় | আমিও এর চিকিত্সা করানোর জন্য তৈরী হয়ে যাই | আমার চিকিত্সাও তিনিই করছেন এবং ওনার জন্যই এখন আমি রঙের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পারি | এখন আমি খুব সহজেই ইশিহারা বই পড়তে পারি | তিনি আমাকে উপদেশ দেন যে ২ বছরে অন্তর অন্তর অন্তত ১ বার চেকআপ করলে ভালো হয় |
আমি বাড়ি পৌছেই এই কথা টা আমি আমার পরিবারের লোকজনদের জানাই | ওনারাও এটা শুনে আশ্চর্য হলেন যে আমার কালার ব্ল্যাইন্ডনেস আছে | ওনারাও আমার মত চিন্তিত হয়ে পড়লেন | সেই দিন থেকে এই বিষয়টিকে ইন্টারনেটে ‘ কালার ব্ল্যাইন্ডনেস’ নামে খুজেছি | ওখান থেকে আমি অনেক জরুরী তথ্য পাই | আমার ভয় হত আমার মনে হত যে আমি হয়ত আর কোনো দিনও ঠিক হতে পারব না, হয়ত আমাকে সারা জীবন এই রোগের সাথেই কাটাতে হবে | তখনি আমি ইন্টারনেটে আমার সন্ধান পক্রিয়াকে পরিবর্তন করি এবং ‘ কালার ব্ল্যাইন্ডনেস’ - এর পরিবর্তে ‘কালার ব্ল্যাইন্ডনেসের চিকিত্সা’ লিখে সার্চ করি | আমি ‘আর্টিফিসয়াল আই কো (www.artificialeyeco.com)’ নামে একটি ওয়েবসাইট পাই, যেটা পড়ে আমি বুঝতে পারলাম যে, এনারা এখানে এইরকম অনেক লোকেদের চিকিত্সা করেছেন | এই ওয়েবসাইট থেকে আমি ড: সুমিত্রার সম্বন্ধে জানতে পারি | আমি ওনাকে ফোন করি এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট করি | ড : সুমিত্রা আমাকে পরিস্কার বুঝিয়ে দেন যে কি করে এটা ভালো করা যায় | আমিও এর চিকিত্সা করানোর জন্য তৈরী হয়ে যাই | আমার চিকিত্সাও তিনিই করছেন এবং ওনার জন্যই এখন আমি রঙের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পারি | এখন আমি খুব সহজেই ইশিহারা বই পড়তে পারি | তিনি আমাকে উপদেশ দেন যে ২ বছরে অন্তর অন্তর অন্তত ১ বার চেকআপ করলে ভালো হয় |